Skip to main content

অবিশ্বাস্য আবিষ্কার দুই বাঙালি বিজ্ঞানীর।





করোনা শহীদ করবে ফেলুদা মিথ্যে নয় সত্যি সত্যি ফেলুদা সাহায্য নিয়ে কেউ করনা কিনা তা খুঁজে বার করা সম্ভব দাবি দুই বাঙালি বিজ্ঞানী দেবজ্যোতি চক্রবর্তী এবং পূর্ব মেদিনীপুরের সৌভিক মাইতির তবে ফেলু দা প্রদোষ মিত্র নয় এ হলো প্রযুক্তি এই দেশীয় প্রযুক্তিতে Fncas9 editor linked uniform detection assay সংক্ষেপে ফেলুদা এর সাহায্যে কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ফল মিলবে বলে দাবি দিল্লির institute of genemix এবং integrative  biology বিজ্ঞানী সৌভিক ও দেবজ্যোতি একটা সহজ সরল একটা মেথর্ড বের করা হয়েছে যা ম্যাক্সিমাম দু ঘন্টা সময়ের মধ্যে এটা খুবই সাধারণ একটা test এটা খুবই কম দামি ও একটা মেশিন দিয়ে process করা হয়। খুব সহজে করা যায় আর এটার জন্য কোনো বেশি লোক ও লাগবে না যে কোনো ছোটখাটো pathological lab test করে আপনাদেরকে রেজাল্টটা জানতে পারবে ।কিভাবে কাজ করবে এই প্রযুক্তি দুই বাঙালি বিজ্ঞানী দাবি কবিড নাইনটিন ভাইরাসের আরএনএ কে প্রথমে ডি ন এ তে  বদলানো হবে এরপরে পলিমের চেইন reaction বা পিসি আর এর মাধ্যমে একটি DNA থেকে একাধিক copy DNA এর তৈরি করা হবে তার সঙ্গে chrisfire cash nine বলে ব্যাকটেরিয়া প্রোটিন এর সঙ্গে সংযুক্তি ঘটানো হবে যা viral dna কে চিহ্নিত করতে সাহায্য করে এরপরে কাগজের স্লিপের ফেলা হবে সন্দেহভাজন ব্যক্তির লালা রসের নমুনা সিপিএম প্রথমে একটি দাঁত ফুটে উঠবে বিজ্ঞানের পরিভাষায় যা কন্ট্রোল লাইন বলে পরিচিত এই দাগ দেখে বোঝা যায় স্ট্রিপ ঠিক মতো কাজ করছে দ্বিতীয় দাগটির নাম test লাইন স্ট্রিপ সেই দাঁত ফুটে উঠলে বুঝতে হবে যার নমুনা তিনি করোনা সংক্রমিত কিনা । দুই বাঙালি বিজ্ঞানী দাবি এই পরীক্ষা পাঁচশো থেকে ছয়শো টাকা বিদেশী কিট যেটা কয়েক হাজার টাকা বিদেশী। যেখানে করনা চিহ্নিত করতে একদিন লাগে সেখানে দেশীয় প্রযুক্তির ফেলুদা কয়েক ঘন্টা বলে দেবে কেউ করোনা সংক্রমিত কিনা বাঙালি বিজ্ঞানী আমরা এই টেস্ট টা এখন থেকে ক্লিয়ারেন্স নেওয়ার পরে real patient sample এ test করেছে এবং খুবই আশাবাদী রেজাল্ট পাওয়া গেছে।

Comments